নারায়ণী একা একা খিস্তি দেয়। খিস্তি দেওয়ার সময় সে জলের কলটা খুলে নেয়। ছর ছর ছর করে এক টানা জল পড়ে। জল পড়ে পাতা নড়ে! নারায়ণী সারাদিনে চোদ্দটা বাড়িতে কাজ করে। আর একটা মেসে। সেটা চারটে বাড়ির সমান। যে রান্না করে হারামজাদি বুড়ি মাগিটা সে খুব বজ্জাত। বাসনগুলো এমনভাবে পোড়ায়,Continue Reading

১ কিন্তু তারপর? তার আর পর কি। কিছুই না। পৃথিবী যেমন আছে ঠিক তেমনই থাকবে। শুধু বিকেলগুলো পোশাক বদলাবে। দেওয়াল ফুঁড়ে যদি ডাইনোসরও চলে আসে আমি তেমনি অবাক থাকব। আর তুমি নির্বাক। এক বাক্স ভর্তি গল্প ফুড়িয়ে এলে তুমি কবার্ড খুলবে, রাত নামার আগে ট্রেনের হুইসলের মতো একটা গান একান্তেContinue Reading

ভর দুপুরে উত্তর কলকাতার গলিগুলোয় একটা অদ্ভুত মায়া ছড়িয়ে থাকে। পুরোনো অন্ধকার আর নতুন আলো মিলেমিশে এক রহস্য-জ্যামিতি। মনে হয় হঠাৎ একটা দমকা হাওয়া, যদি স্মৃতিদের ঘুম ভাঙিয়ে দেয়। চাদর সরে যায় সময়ের! অদৃশ্য কয়েকটা শব্দ, কিছু না বলা কথা জড়িয়ে ধরে আঙুল। সেই হাওয়ার মধ্যে কান পাতলে কোথাও ফেলেContinue Reading

উকিলের ছেলেকে উকিল হতেই হবে? আজকাল অবশ্য উকিল বলে না কেউ, ল-ইয়ার। অ্যাটর্নি কথাটাও শুনতে ভালো। কিংবা লন্ডন ঘুরে এসে ব্যারিস্টার। সে অবশ্য পরের কথা। যে কারণে ডাক্তারের ছেলে ডাক্তার হয় সাধারণত, সেই কারণেই উকিলের ছেলে উকিল হলে প্রথম থেকেই অনেক সুবিধে পাওয়া যায়। পশার জমাবার জন্য গোড়া থেকে লড়তেContinue Reading